মহম্মদ সামিকে প্রথম একাদশে না রাখার সিদ্ধান্তের সমালোচনায় সঞ্জয় মঞ্জরেকর
আপডেট করা - Sep 3, 2023 5:52 pm

এশিয়া কাপে প্রথম ম্যাচ হয়ে গিয়েছে। বৃশ্টি বিঘ্নিত ম্যাচে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ম্যাচ শেষপর্যন্ত অমীমাংসিত। সেই ম্যাচে ঈশান িকষাণ,হার্দিক পান্ডিয়াদের প্রশংসায় পঞ্চমুখ সকলে। কিন্তু সেই ম্যাচেরই প্রখথম একাদশ নিয়ে এবার প্রশ্ন তুলেছেন প্রাক্তন বারতীয় ক্রিকেটার সঞ্জয় মঞ্জরেকর। বিশেষ করে প্রথম ম্যাচে মহ্মদ সামিকরে না রাখা নিয়েই প্রস্ন তুলেেছেন তিনি। প্রখথম ম্যাচে মহম্মদ সামিকে না রেখে শার্দূলঠাকুরকেই রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল ভারতীয় দল। ব্যাটিংয়ের গভীরতা বাড়ানোরক জন্যই সেই সিদ্ধান্ত নিয়েছিল টিম ম্যানেজমেন্ট। আর সেই সিদ্ধান্তই সঞ্জয় মঞ্জডরেকর মেনে নিতে পারছেন না।
ব্যাটিং গভীরতা বাড়ানোর জন্য মহম্মদ সামিরক মতো তারকা ক্রিকেটারকে দলের বাইরে রেখে শার্দূল ঠাকুরক্ে খেলার সিদ্দান্তকেই সমর্থন করতকে পারতে ছেন না তিনি। তাঁর মতে যেকোনও প্রতিযোগিতাতেই শার্দূল ঠাকুরের থেকে বেশী ভয়ঙ্কর হয়েউঠতে পারেন মহম্মদ সামি। সেজন্যই কেন মহম্মদ সামিকে খে্লানো হয়নি সেটাই বুঝতে পারছেন না তিনি। শার্দূল ঠাকুর ব্যর্থ হওয়ার পরই সেই প্রশ্ন আরও জোরালোভাবে করতে শুরু করেছেন তিনি।
পাকিস্তানের বিরুদ্ধে প্রথম একাদশে মহম্মদ সামির জায়গায় রাখা হয়েছি্ল শার্দূল ঠাকুরকে
প্রথম ম্যাচে শার্দূল ঠাকুরকেই ভারতীয় দলের প্রথম একাদশে রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল ভারতীয় টিম ম্যানেজমেন্ট। সেখানেই শেষপর্যন্ত কী হয় তা দেখার অপেক্ষায় ছিল সকলে। শার্দুল ঠাককুরকে প্রখম একাদশে রেখে ব্যাটিং হভীকতাই বাড়াতে চেয়েছিল ভারতীয় টিম ম্যানেজমেন্ট।কিন্তু সেই লক্ষ্যে ভাররতীয় সিবির এরকেবারেই সফল হতে পারেনি। মাঠে এসেই সাজঘর ধরতে হয়েছিল শার্দূল ঠাকুর। তাঁকে নিয়ে যে ভারতীয় দলের লছক একেবারেই সফল হয়নি তা বলার অপেক্ষা রাখে না। সেই সিদ্ধান্ত নিয়েই এবার প্রশ্ন তুলেছেন সঞ্জয় মঞ্জরেকর।
তিনি জানিয়েছেন, “আমি একেবারেই এই ভাবনার বিরোধী।সকলেই ব্যাটিং গভীরতার কথা বলে। তবে বোলিং গভীরতার কথা ভাবে হবে কখোন। শার্দূল ঠাকুরের থেকে পাকিস্তানের ব্যাটেরদের কাছে কী মহম্মদ সামি বড় চ্যালেঞ্জ নয় ? আমি একেবারেই ব্যাটিং গভীরতা নিয়েখুব একট চিন্তিত নই। কিন্তু এমন একটা পিচে যেখানে সিমারদের জন্য এত সুবিধা সেখানে মহম্মদ সামিকে কেমনভাবে দলে না রাখার সিদ্ধান্ত হয়। এখানে একটাই জিনিস স্পষ্ট হয় যে ব্যাটারদের ওপর ভরসা বা বিশ্বাস নিয়ে প্রশ্ন উঠছে”।
সোমবার নেপালের বিরুদ্ধে নামতে চলেছে ভারতীয় দল। সেই ম্যাচ জিততেই পারলেই এশিয় কাপের সুপার ফোর কার্যত নিশ্চিত হয়ে যাবে টিম ইন্ডিয়ার। সেই ম্যাচেই ভারতীয় দলের প্রথম একাদশ কী হয় সেটাই দেখার অপেক্ষায় সকলে।